কাঁঠালের বিচিতে কি এলার্জি আছে
আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য অবশ্যই এলার্জি জনিত খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।পরিবারের সুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য এলার্জি জনিত খাবার বিষয়ে জানা অত্যন্ত জরুরী।এজন্য কোন কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে আসুন জেনে নিই।
সূচিপত্র :এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো বিস্তারিত জানুন
- এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো
- কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই
- কাঁঠালের বিচিতে কি এলার্জি আছে
- এলার্জি হলে কোন খাবার খাওয়া যাবে না
- এলার্জি হলে আমাদের করণীয়
- এলার্জি সমস্যা কমানোর উপায়
- এলার্জি রয়েছে এরকম শাকসবজি কোনগুলো
- এলার্জি রোগের চিকিৎসা
- এলার্জি হলে কোন খাবার খাওয়া যাবে
- লেখকের শেষ কথা
এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো
এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো? বিষয়টি সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী।কারণ আমাদের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষ জানিনা কোন খাবারে এলার্জি সমস্যা রয়েছে আর কোন খাবারে এলার্জির সমস্যা নেই তাই এই বিষয়ে সবার জেনে রাখতে হবে।সেই খাবার কোন গুলো তার সম্পর্কে জেনে নিন।
দুধ -- বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় তিন থেকে চার বছরের শিশুদের দুধের মধ্যে এলার্জি থাকে। আবার অনেক সময় ছোট বড় সবার দুধের মধ্যে এলার্জির লক্ষণ দেখা যায়। সাধারণত তাই এলার্জি জাতীয় খাবার হিসেবে দুধ কে বিবেচনা করা হয়।
ডিম --ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার।যা কোন কোন সময়ে শরীরের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ডিম খাওয়ার কারণে মানুষ এলার্জিতে ভোগে।এজন্য অবলম্বন নিয়ন্ত্রণ করে ডিম খাওয়া উচিত।
মাছ ও মাংস --অতি প্রিয় খাবার মাছ ও মাংস।মাছ ও মাংস খাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকের এলার্জির সমস্যা দেখা দেয় যা শরীরের পুষ্টিহীন ও দেশের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। এজন্য মাসে মাংস কার ক্ষেত্রে অবলম্বন নিয়ন্ত্রণ করে খাওয়া উচিত।
শাকসবজি --বেশি কিছু ফল ও সবজি থেকে অনেকেরই এলার্জি হয় যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, আঙ্গুর ইত্যাদি এছাড়া লাল জাতীয় সবজি খেলে এলার্জির সমস্যা হতে পারে যেমন গাজর মিষ্টি, কুমড়া, টমেটো, এ ধরনের রঙিন সবজিতে এলার্জি সমস্যা থাকে।
সয়া--অনেক শিশুদের ক্ষেত্রে সয়া থেকে এলার্জি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। তবে এইসব এলার্জি শিশুদের একটা নির্দিষ্ট বয়স হওয়ার পরে শুরু করে।
চিনা বাদাম --বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশুদের প্রায় চিনা বাদাম এর মধ্যে এলার্জি দেখা দেয়।আবার অনেক সময় বড়দের ক্ষেত্রেও নে বাদাম খাবার খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা যায়।
কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই
কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই?এ বিষয়ে সবাই জানতে চাই কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে আর কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই, যে খাবার গুলোর মধ্যে এলার্জি সমস্যা থাকে না এই খাবার গুলো আমাদেরকে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তাই জেনে নেওয়া যাক কোন খাবার গুলোর মধ্যে এলার্জি জনিত সমস্যা নেই।
লেবু --লেবু কমলালেবুর সহ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও অ্যালার্জি দূর করতে লেবুর রস ও পানি মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
কলা--কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান। কলার মধ্যে কোন ধরনের এলার্জির সমস্যা নেই।নিয়মিত করা না খাওয়ার ফলে আমাদের স্বাস্থ্যগত দিক থেকে অনেক বেশি উপকারিতা আসবে।
মধু --প্রদাহ রোধী খাবার হিসেবে পরিচিত মধু এলার্জি সমস্যা নিরসনে কাজ করে।বিশেষ করে কাশি হলে মধুর ভূমিকা অনেক।
আনারস --এই ফলে থাকা ব্রোমেলিন এনজাইম এলার্জির বিরুদ্ধে কাজ করে। এছাড়াও উচ্চমাত্রায় থাকে ভিটামিন সি যারা এলার্জির বিরুদ্ধে কাজ করে।
টকফল--কমলা, জাম্বুরা, লেবু এসব ভিটামিন সি এর সেরা উৎস।ফলে যে কোনো ধরনের অসুখ, এলার্জির সমস্যা ইত্যাদি ক্ষেত্রে উপকারী ভূমিকা রাখে।
কাঁঠালের বিচিতে কি এলার্জি আছে
কাঁঠালের বিচিতে কি এলার্জি আছে? কাঁঠাল আমাদের অতি জনপ্রিয় একটি ফল। যা খেতে অনেক সুস্বাদু ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি প্রোটিন, সব আছে কাঁঠালের বিচিতে আরো আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। কাঁঠাল থেকে এলার্জি হয় না তবে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তি মধ্যে এলার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে থায়ামিন ও রিবোফ্লাভিন।এরা শরীরের শক্তি সঞ্চয়ের পাশাপাশি মস্তিষ্ক, মাংসপেশি ইত্যাদির রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। এরা শরীরে আহজে হজম হয় না কিন্তু অন্ত্রে থাকা উপকারি ব্যাকটেরিয়াদের খাদ্য হিসেবে কাজ করে, রক্তের শতকরার করার মাত্রা কমায়।
কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে অনেক উদ্ভিদ যৌগ। গবেষণায় এসেছে যে এই উদ্ভিদ যৌগ এবং এন্টি- অক্সিডেন্ট শরীরের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে বাড়াতে পারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এমন কি করতে পারে ডিএনএর ড্যামেজ রিপেয়ার। কাঁঠালের বিচির এক্সটাক্ট বানিজাঁস রক্তনালির গঠন ৬১শতাংশ বৃদ্ধি করে কাঁঠালের বিচি বেশি খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে উপশম পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে এ সময়ে বেশি করে কাঁঠালের বিচি খেতে পারেন।
এলার্জি হলে কোন খাবার খাওয়া যাবেনা
এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো?এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। সাধারণত এখান থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে এলার্জি জাতীয় খাবার থেকে আমাদেরকে দ্রুত বিরত থাকতে হবে।কারণ এই খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে এলার্জি জনিত সমস্যা। কারো আবার দুধ জাতীয় খাবার খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয় কারো আবার চিংড়ি খেলে।আর যাদের আগ থেকেই কোন খাবারের প্রতি এলার্জি বেশি থাকে তাহলে সে খাবার খাওয়া একেবারে বন্ধ করে দিতে হবে।
এলার্জি হলে আপনি কলা এবং বিভিন্ন ধরনের ফল খেতে পারেন কারণ এই ফলগুলোর মধ্যে কোন এলার্জি জনিত সমস্যা নেই।যদি এলার্জি থাকে তাহলে কমলা লেবু অর্থাৎ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গুলো খেতে পারেন। কারণ এই খাবার খাওয়ার ফলে আপনার এলার্জি জনিত রোগ কমে যেতে পারে। শুধু যে খাবার গুলো খেতে নিষেধ করা হয়েছে সেইসব খাবার গুলো থেকে বিরত থাকতে হবে।
এলার্জি হলে আমাদের করণীয়
এলার্জি হলে আমাদের করণীয় আমরা অনেকেই জানিনা। সাধারণত আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ এ বিষয় গুলো না জানার কারণে এলার্জি রোগের সমস্যার মধ্যে হবে ভোগে। যদি আমাদের মধ্যে কারো এলার্জি জনিত সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে এটি কেন হচ্ছে এবং কোন খাবার খাওয়ার ফলে এলার্জি জনিত সমস্যা হয়ে থাকে এই বিষয়গুলো আমাদেরকে খুঁজে বের করতে হবে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে খাবার পাওয়ার ফলে এলার্জির জন্য তো সমস্যা বেড়ে যায়। সাধারণত যদি আপনার এলার্জির সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে কোন খাওয়ার ফলে এই সমস্যা হয়েছে সেই খাবার আপনার খাদ্যের তালিকা থেকে একেবারে বন্ধ করে দিতে হবে।যদি অল্প খেলে সমস্যা না হয় তাহলে খেতে পারেন তবে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
অনেক সময় দেখা যায় বাইরে ধুলাবালি নাক এবং মুখ দিয়ে প্রবেশ করে শরীরে এলার্জিজনিত সমস্যা সৃষ্টি করে সাধারণত আমরা যখনই বাইরে বের হব মাস্ক ব্যবহার করব।এতে করে ময়লা জীবাণু আমাদের নাক দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। তাই এই বিষয়ে আমাদের অবশ্যই সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
এলার্জির সমস্যা কমানোর উপায়
এলার্জির সমস্যা কমানোর উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। প্রথমত এলার্জি জাতীয় খাবার যা খেলে আপনার এলার্জি পরিমাণ টা বেড়ে যায় সেসব খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। খাদ্যভ্যাস ও জীবনযাত্রায় কিছু বিধিনিষেধ মেনে চললে এলার্জি অধিকাংশেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।এই বিষয়গুলো কখনো অবহেলা না করে যখন এই সমস্যা দেখা দেবেসা ধারণত চিকিৎসা ব্যবস্থা করতে হবে।যে খাবারগুলো নিষিদ্ধ সেই খাবারগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে।
- বিভিন্ন ধরনের এলার্জি হয়ে থাকে। আপনার যদি নাকে এলার্জি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই বাইরে বের হওয়ার সময় নাকি মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
- নাকে ধুলাবালি প্রবেশ করার ফলে এলার্জিজনিত সমস্যা হয়ে থাকে এজন্য বাইরে রাস্তায় বের হওয়ার সময় নাকে মাস্ক পরতে হবে যাতে করে এলার্জিজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- অনেকের আবার মুখের ত্বকের মধ্যে এলার্জি রয়েছে। ত্বকের এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার সেরা উপায় হল অ্যালোভেরা জেল।
- আবার অনেকের ক্ষেত্রে গরমের সময় অতিরিক্ত এলার্জি সমস্যা হয়ে থাকে তাই নিজেকে সব সময় ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করুন এবং ঠাণ্ডা আবহাওয়া মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন।
- অনেক সময় ঠান্ডার কারণে এলার্জি হয়ে থাকে। ঠান্ডা জনিত এলার্জি দূর করতে খাবারের সঙ্গে ঘি খেতে পারেন। বিশুদ্ধ ঘি সংগ্রহ করে একবার এক চা–চামচ ঘি খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে গ্রহণ করলে এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- কাঁঠালের বিচিতে কি এলার্জি আছে? এলার্জিক কনজাংটিভাইটিস মূলত চোখের একটি এলার্জি জনিত রোগ।এ সময় চোখ লাল হয়ে যায় চোখ দিয়ে পানি পড়ে এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অবস্থা।
এলার্জি রয়েছে এরকম শাকসবজি কোনগুলো
কাঁঠালের বিচিতে কি এলার্জি আছে? বেশ কিছু ফল ও সবজি থেকে অনেকেরই এলার্জি হয়। সেসব ফল ও সবজি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকেই ভাবে খাবারের এলার্জি কেবল নির্দিষ্ট খাবারই হয়। সাধারণত ভাবা হয়, গরুর মাংস, ইলিশ মাছ, চিংড়ি মাছ, এ সব খাবার খেলে এলার্জি হয়।
আমাদের শরীরের মধ্যে যদি ক্ষতিকর কোন বস্তু থাকে তাহলে সেটিকে প্রতিরোধ করার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চেষ্টা করতে থাকে। এ ধরনের বস্তুর প্রতি শরীরের যে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে তাকে এলার্জি বলা হয়। আসুন কোন সবজির মধ্যে এলার্জি রয়েছে এই বিষয়টি জেনে নিন।
- সয়াবিন
- মটরশুটি
- পুঁইশাক
- ইলিশ মাছ
- ফুলকপি
- বাঁধাকপি
- গাজর
- পেস্তা
- টমেটো
- পালং শাক
- কদু
- কচুর শাক
এলার্জি রোগের চিকিৎসা
এলার্জি খুব কমন একটি সমস্যা। শিশুদের এনার্জি হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে এলার্জির লক্ষণ গুলো কমে যেতে পারে আবার অনেকের ছোটবেলায় এলার্জির সমস্যা না থাকলেও, পরবর্তীতে নতুন করে এলার্জির দেখা দিতে পারে। কিছু বিধি নিশেধ মেনে চললে এলার্জির অধিকাংশ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এছাড়াও শিশুদের ক্ষেত্রে ডিম ও দুধেও এলার্জি হতে পারে। তাই এলার্জির বিধি-বিধান মেনে চলতে উপরের খাবারগুলোকে মেনে ফেলতে হবে।
আর যে খাবারগুলো খেলে এলার্জির জনিত সমস্যা দূর হয় এই খাবারগুলো বেশি বেশি খাওয়া উচিত। এলার্জি থেকে মুক্ত থাকার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো যে সব বস্তুতে এলার্জি রয়েছে সেগুলো এড়িয়ে চলা। এলার্জির রোগের চিকিৎসা নিতে হলে আপনাকে চর্মরোগ বিশেষ্যক ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
এলার্জি হলে কোন খাবার খাওয়া যাবে
এলার্জি হলে কোন খাবার খাওয়া যাবে? আসুন এই সম্পর্কে জেনে নিন। সাধারণত যাদের এলার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তারা কোন ধরনের খাবার গুলো খাবে এ বিষয় নিয়ে অনেক দ্বিধা দ্বন্দের মধ্যে থাকে। কারণ এই খাবার খেলে আপনার এলার্জি জনিত সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। তাই যেসব খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে এগুলো মেনে চলবেন।আপনার এলার্জি থাকার পরেও যেসব খাবারগুলো খেতে পারবেন আসুন জেনে নেই।
এলার্জি হলে আপনি কলা এবং বিভিন্ন ধরনের ফল যেমন কামলা লেবু, তাকজী লেবু, ইত্যাদি নানা ফল খেতে পারেন এগুলো আপনাকে এলার্জির হাত থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে। এলার্জি থাকলে কমলা লেবু অর্থাৎ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গুলো খেতে পারেন। এই খাবার খেলে এলার্জি সমস্যা বাড়বে না বরং আরো কমবে তাই আপনি নিঃসন্দেহে এই খাবারগুলো খেতে পারে। শুধু যে খাবারগুলো নিষেধ করা হয়েছে সেই খাবার থেকে বিরত থাকুন।
লেখকের শেষ কথা
কাঁঠালের বিচিতে কি এলার্জি আছে? এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিতভাবে এলার্জি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এলার্জি হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে আর কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না সে বিষয়ে হয়তো আপনারা উপরে পড়ে এসেছেন। তাই এই সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত। এলার্জি জনিত রোগে আমরা অনেকেই ভুগি তাই বিষয়গুলো জানা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকার হবে।
আশা করি আপনি আমাদের আর্টিকেল থেকে বিষয় গুলো জানতে পেরেছেন। এতক্ষন আমাদের আর্টিকেল এর সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url